gp esim cclbangla how to use

গ্রামীণফোন বাংলাদেশে ই-সিম প্রযুক্তি চালু করেছে, যার মাধ্যমে গ্রাহকরা ফিজিক্যাল সিম কার্ড ছাড়াই সংযোগ উপভোগ করতে পারবেন। গ্রামীণফোনের ই-সিম পেতে, গ্রাহকদের গ্রামীণফোন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার বা মনোনীত গ্রামীণফোন কেন্দ্রে যেতে হবে একটি ই-সিম সমর্থিত ডিভাইস সহ। একটি ই-সিম অনুরোধ করার জন্য তাদের অবশ্যই বায়োমেট্রিক নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে।

বিকল্পভাবে, গ্রাহকরা গ্রামীণফোনের অনলাইন শপের মাধ্যমেও একটি ই-সিমের অনুরোধ করতে পারেন। ই-সিম সক্রিয় করতে, তাদের একটি ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে এবং তাদের ই-সিম সমর্থিত ডিভাইসে ক্যামেরা ব্যবহার করে প্রদত্ত QR কোড স্ক্যান করতে হবে। এটি ঐতিহ্যবাহী সিম কার্ডগুলির সাথে সম্পর্কিত সমস্যাগুলি দূর করে৷ 2025 সালের মধ্যে ই-সিম ব্যবহার 3.4 বিলিয়নে পৌঁছাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

ই-সিম প্রযুক্তির সাহায্যে হ্যান্ডসেটের সামঞ্জস্যের উপর নির্ভর করে একাধিক নেটওয়ার্ক এবং নম্বর একটি একক ই-সিমের সাথে সংযুক্ত করা যেতে পারে। এটি বিশ্বব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করে। ভ্রমণকারীরা একটি একক ই-সিমে একাধিক নম্বর ব্যবহার করা আরও সুবিধাজনক বলে মনে করবেন কারণ কোনও ম্যানুয়াল হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই৷

ই-সিমগুলি বর্ধিত নিরাপত্তা প্রদান করে কারণ ব্যবহারকারীর তথ্য ডিজিটালভাবে সংরক্ষণ করা হয়। এই প্রযুক্তিটি প্রথাগত সিম কার্ড এবং ট্রে অপ্রচলিত করে তোলে, যা ডিভাইস অপ্টিমাইজেশানের জন্য অনুমতি দেয়। অতিরিক্ত স্থান ব্যাটারির আকার বাড়াতে বা হ্যান্ডসেটে আরও বৈশিষ্ট্য যুক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। সিম কার্ড হারানোর ঝুঁকি দূর হয়ে যায় কারণ এটি ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং গ্রাহকরা সিম পিনের সমস্যা থেকে রক্ষা পায়।

গ্রামীণফোনের সিইও ইয়াসির আজমান এই উন্নত ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি বাংলাদেশে নিয়ে আসার জন্য তার উৎসাহ প্রকাশ করেছেন। গ্রামীণফোন সবাইকে এই যাত্রায় তাদের সাথে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানায়, কারণ ই-সিম তাদের রজতজয়ন্তী উদযাপন করতে এবং প্রকৃতি সংরক্ষণে অবদান রেখে আরও ভাল ডিজিটাল পরিষেবা প্রদানের জন্য তাদের পরিবেশ-বান্ধব উদ্যোগগুলির মধ্যে একটি।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *